নিউজ ডেস্কঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে মুজিববর্ষ উদযাপনের ক্ষণগণনার জন্য প্রস্তুত গোটা দেশ। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) বিকেলে কেন্দ্রীয়ভাবে এই আয়োজনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মূল অনুষ্ঠান রাজধানীর তেওগাঁও বিমানবন্দরে হলেও, দেশজুড়ে থাকছে বর্ণিল আয়োজন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা চাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে আমাদের নিজেদেরকে গড়ে তুলতে।
যার নেতৃত্বে বাঙালি পেয়েছিল স্বাধীনতা ও মুক্তির স্বাদ, তাকে হৃদয়ে ধারণ করতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আগ্রহ আর উদ্দীপনা। মুজিববর্ষের ক্ষণগণনার জন্য অপেক্ষা আর কিছুক্ষণ। তবে শিক্ষার্থীদের হৃদয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা অবিরত।
বিকেলে কাউন্টডাউন পর্বের জন্য নতুন আঙ্গিকে সেজেছে তেজগাঁও বিমানবন্দর। বর্ণিল এই আয়োজনের জন্য এর মধ্যেই নেয়া হয়েছে সব প্রস্তুতি। এখন কেবল অপেক্ষা। মুজিববর্ষের এই আয়োজনের উদ্বোধন করবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
কেন্দ্রীয় এই অনুষ্ঠানের সাথে যুক্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষও। নিবন্ধিত দশ হাজার দর্শক উপভোগ করতে পারবেন বর্ণিল এই পর্ব।
তারা বলেন, আজকের এই জন্মশতবার্ষিকীর ক্ষণগণনায় উপস্থিত হতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত।
এক বাবা বলেন, বঙ্গবন্ধু কে ছিলেন তা বাচ্চাদের চেনানোর জন্যই তাদের এখানে নিয়ে এসেছি।
তবে, শুধু ঢাকায় নয়, পুরো দেশেও নেয়া হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি। মানুষের উচ্ছ্বাস আর উদ্দীপনায় এই অনুষ্ঠান এরই মধ্যে রূপ নিয়েছে উৎসবে।
সারা জীবন তিনি ভেবেছেন বাঙালির কথা, বাংলার কথা। বাঙালিকে মুক্তি এনে দিতে তার ছিল নিমগ্ন প্রয়াস। আর তাই, জাতির জনকের জন্মদিন ১৭ মার্চ থেকেই শুরু হবে মুজিববর্ষ, বাঙালির পরম স্বজনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর্ব।