• মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
অফিসে বসেই ধূমপান পিআইও’র প্রকল্পে অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ চাষিরাই পারে ঠাকুরগাঁও সুগারমিলকে টিকিয়ে রাখতে-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ঠাকুরগাঁও কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ খতিবের এমফিল ডিগ্রি অর্জন যৌন কেলেঙ্কারি ফাঁস, কলেজ অধ্যাপকের প্রত্যাহারের দাবি কৃতি শিক্ষার্থী ও খেলোয়াড়দের সম্মাননা দুদক মামলার আসামি শহিদুলের দপ্তরে দপ্তরে তদবির, সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিকদের হুমকি অপপ্রচার ঠাকুরগাঁওয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে আগুন, আটক-১ অবৈধ দখলে উপজেলা পরিষদ আবাসিক ভবনভাড়া বকেয়া দুইলাখ পদক্ষেপ নেই কর্তৃপক্ষের হামলা-ভাঙচুর-লুটপাটের দৃশ্য ভেসে উঠছে প্রকাশ্যে ঘুরছে হত্যাকারি আলামিন হিন্দুদের মন্দির-বাড়ি পাহারায় জামায়াত-শিবির

ঠাকুরগাঁওয়ে কর্মসৃজন প্রকল্পের টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে

সাংবাদিকের নাম / ২০ জন দেখেছেন
আপডেট : মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল, ২০২১

নিউজ ডেস্কঃ ঠাকুরগাঁওয়ে সরকারের প্রকল্প অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান প্রকল্পের টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে সদর উপজেলার সুখাপুকুরী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনিছুর রহমানের বিরুদ্ধে। চলমান প্রকল্পের (মাটি কাটা) কাজের অনুসন্ধানে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে উঠে আসে নানা তথ্য।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, প্রকল্পের সভাপতি হিসেবে চেয়ারম্যান নিজেই দায়িত্ব পালন করছেন। আর এ কাজে দরিদ্রদের তালিকায় নিজের আত্মীয় স্বজন ও নামে বে-নামে তালিকা প্রেরণ করেছেন। তালিকা অনুযায়ী ওই ইউনিয়নের তালিকাভুক্তদের প্রায় ২শ শ্রমিক রাস্তাঘাট ও বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নে মাটি কাটা কাজে নিয়জিত থাকার কথা থাকলেও। মাঠে কাজ করছে ১শ থেকে ১শ ১০জন। আর বাকি শ্রমিকদের কাগজে কলমে অর্ন্তভুক্ত করে যোগসাজসে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। যা গেল প্রকল্পেও করেছে এবারো তাই করা চেস্টা অব্যাহত রেখেছেন চেয়ারম্যান।
ফলে একদিকে যেমন সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করা হচ্ছে। অন্যদিকে আর্থসামাজিক উন্নয়ন ব্যর্থ হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই ইউনিয়নের লাইথুতি, সারোডুবি, তেওয়ারীগাঁওসহ কয়েকটি ওয়ার্ডের অসহায় দরিদ্ররা জানান, চেয়ারম্যানের লোকজনের নাম আছে তালিকায় তারা কাজে আসে না। এছাড়া নিজের আত্মীয় স্বজনদেরও তালিকায় রাখা হয়েছে তারা মাটি কাটা তো দুরের কথা এক পাক আসে ঘুরে চলে যায় আ হাজিরা খাতায় সহি দেয়। টেক অফিসার তো কাজ শুরু হওয়ার পর এক দিনও আসে নাই। ৪০ দিনের প্রকল্পের গরিবরা প্রতিদিন কাজ করে। আর তারা বসে ঘুমায় টাকা নেয়। এসব বলা মানে আমাদেও বিপদ। যদি এই কাজে তদারকি হয়। তাহলে সরকারের টাকা গরিবরা পায়। না হলে তো চেয়ারম্যানই বেশি খায়।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান জানান, এসব অভিযোগ কিছু না। সব সময় অভিযোগ লেগেই আছে। চেয়ারম্যানের খরচ দিবে কে। এতে অনিয়মের কিছু নেই বলে জানান তিনি।
আর সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সামিয়েল মার্ডি জানান,অনিয়মের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।


এধরনের আরও সংবাদ

সাম্প্রতিক প্রকাশিত

Editor: Ataur Rahman
News editor : Joherul Islam
email: newsnat24@gmail.com
Phone: 01717253362, 01744367842
N.C Road, Thakurgaon.