তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, হামলার স্থল শনাক্ত করতে পেরেছে তুরস্ক। তবে কারা এই হামলা চালিয়েছে, এখন পর্যন্ত তা নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়নি।
ইদলিব প্রদেশের সীমান্ত-সংলগ্ন অঞ্চলগুলোকে নিরাপদ এলাকা হিসেবে দেখতে চায় তুরস্ক।
সিরিয়ার ১০ বছরব্যাপী যুদ্ধে বিপুল সংখ্যক লোক পালিয়ে তুরস্কে আশ্রয় নিয়েছেন। তুরস্ক বলছে, তাদের আর নতুন অভিবাসী আশ্রয় দেওয়ার জায়গা নেই। তারা চায়, সিরিয়ায় যুদ্ধের কারণে বাস্তুচ্যুত লোকেরা যেন তুরস্কে না ঢুকে বরং সিরিয়ার ভূখণ্ডের মধ্যেই থাকতে পারে।
তাদের সুরক্ষার জন্য তুরস্ক ২০১৮ সালে রাশিয়ার সঙ্গে মিলে একটা চুক্তি করেছিল। যার ফলে তুরস্কের সেনারা ইদলিবের ভেতরে পর্যবেক্ষণ ফাঁড়ি বসিয়েছে।
ইদলিবে ঘাঁটি গেড়ে বসা বাশার আসাদবিরোধী বিদ্রোহীদের একটি অংশকেও সমর্থন দেয় তুরস্ক।