নিউজ ডেস্কঃ র্যাব প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে যে কোন ধরনের অপরাধী, অপহরণ, মাদক উদ্ধার, অপহৃত ভিকটিম উদ্ধারসহ দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করতে সার্বক্ষণিকভাবে তৎপর থাকে এবং অভিযান পরিচালনা করে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় র্যাব-১৩, ক্রাইম প্রিভেনশন কোম্পানী-১, দিনাজপুর এর একটি আভিযানিক দল তারিখ ১৭ মে ২০২০ খ্রিঃ দিনাজপুর জেলার সদর এলকা ও খানমাসা থানাধীন পৌর এলাকায় লেফটেন্যান্ট আবদুল্লাহ আল মামুন এবং এএসপি আ.ন.ম. ইমরান খান দ্বয়ের নেতৃত্বে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, দিনাজপুর জেলা কার্যালয় এর সহকারি পরিচালক মমতাজ বেগম এর সাথে যৌথভাবে বাজার মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এই অভিযানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৪৩ ধারা অনুযায়ী অবৈধ প্রক্রিয়ায় পণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াকরনের শাস্তি হিসেবে ১। সিফাত বেকারী এর মালিক মোঃ লিটন’কে ৩০,০০০/- (ত্রিশ হাজার) টাকা, একই আইনের ৩৭ ধারায় অনুযায়ী পণ্যের মোড়ক এবং মোড়কের গায়ে সংশ্লিষ্ট পণ্যের সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয় মূল্য, উৎপাদন তারিখ, প্যাকেটজাত করণের তারিখ এবং মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ স্পষ্টভাবে লিপিবদ্ধ না করার শাস্তি হিসেবে ২। মহাদেব ষ্টোর এর মালিক মহিতোশ চন্দ্র’কে ৫,০০০/- (পাঁচ হাজার) টাকা, একই আইনের ৩৭ ধারায় অনুযায়ী পণ্যের মোড়ক এবং মোড়কের গায়ে সংশ্লিষ্ট পণ্যের সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয় মূল্য, উৎপাদন তারিখ, প্যাকেটজাত করণের তারিখ এবং মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ স্পষ্টভাবে লিপিবদ্ধ না করার শাস্তি ও ৫১ ধারায় মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয় করার শাস্তি হিসেবে ৩। নিমাই ষ্টোর এর মালিক নিমাই বাবু’কে (৫০০০+৫০০০)= ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা করে সর্বমোট ০৩ (তিন) টি প্রতিষ্ঠানকে ৪৫,০০০/- (পঁয়তাল্লিশ হাজার) টাকা জরিমানা করেন।