নিউজ ডেস্ক: ১৭২ বছর আগের দেখা সূর্যগ্রহণের দৃশ্য দেখছে বাংলাদেশের মানুষ। ঢাকায় সূর্যগ্রহণ শুরু হয় বিএসটি সময় বৃহস্পতিবার ৯টা ৪ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে এবং শেষ হবে ১২টা ৬ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে। এ সূর্য গ্রহণের সময় সূর্যের চারপাশে থাকবে এক আগুনের বলয়। বিজ্ঞানীরা যাকে বলেন ‘রিং অব ফায়ার’।
মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানান, আড়াই ঘণ্টা ধরে চলবে এ মহাজাগতিক দৃশ্য। সূর্যকে ৯০ শতাংশের বেশি ঢেকে ফেলবে চাঁদ, যা খালি চোখেই অবলোকন করতে পারবেন বিশ্ববাসী। সূর্যগ্রহণের সময় সূর্যের চারপাশে থাকবে আগুনের বলয়। বিজ্ঞানীরা যাকে বলেন ‘রিং অব ফায়ার’।
ময়মনসিংহে শুরু ৯টা ৬ মিনিটে এবং শেষ ১২টা ৮ মিনিট ২৪ সেকেন্ডে। চট্টগ্রামে শুরু ৮টা ৫৫ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে এবং শেষ ১১টা ৫৮ মিনিটে। সিলেটে শুরু ৯টা ৩৬ সেকেন্ডে এবং শেষ ১২টা ৩ মিনিটে।
খুলনায় শুরু ৯টা ৫ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে এবং শেষ ১২টা ৮ মিনিট ৬ সেকেন্ডে। বরিশালে শুরু ৯টা ২ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে এবং শেষ ১২টা ৪ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে। রাজশাহীতে শুরু ৯টা ১২ মিনিট ১২ সেকেন্ডে এবং শেষ ১২টা ১৪ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে। আর রংপুরে শুরু হবে বিএসটি সময় ৯টা ১২ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে এবং শেষ হবে ১২টা ১৫ মিনিট ১২ সেকেন্ডে। ভারতের দক্ষিণাংশ থেকে এই সূর্যগ্রহণ খুব স্পষ্টভাবে দেখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এছাড়াও, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব, ইউএই, ওমান থেকেও এই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। দক্ষিণ ভারতের কোঝিকোড ও কোয়েম্বাটুর থেকে এই দৃশ্য পরিষ্কার আকাশে খুবই স্পষ্ট দেখা যাবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, বাহরাইনের উরায়ারারের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে বিএসটি সময় ৮টা ৩০ মিনিটে এ সূর্যগ্রহণ শুরু হবে। কেন্দ্রীয় গ্রহণ শেষ হবে ফিলিপাইন্স সাগরে ওয়েক দ্বীপের পশ্চিম দিকে বিএসটি ১২টা ৫৯ মিনিট ২৪ সেকেন্ডে।
আর সর্বোচ্চ সূর্যগ্রহণ হবে মালাক্কা প্রণালিতে রুপাথ দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বিএসটি ১১টা ১৭ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে।